লালপুরে পিতার রাজনীতির হাল ধরতে বোন পুতুলের পাশে ভাই প্রতিক

- আপডেট সময় : ০৯:৪০:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫ ৪৬৫ বার পড়া হয়েছে
লালপুরে পিতার রাজনীতির হাল ধরতে বোন পুতুলের পাশে ভাই প্রতিক
নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনের সাবেক মন্ত্রী মরহুম ফজলুর রহমান পটলের বিএনপির রাজনীতির হাল ধরতে বোন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মানবাধিকার বিষয়ক সদস্য, মিডিয়া সেলের সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ফারজানা শারমিন পুতুল’র পাশে দাড়ালেন ছোট ভাই ইফতেখার আরশাদ প্রতিক।
এদিকে সাবেক মন্ত্রী মরহুম ফজলুর রহমান পটলের সহধর্মিণী অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার শিরিন ভার্চ্যুয়ালি বক্তব্যে জানিয়ে দেন, তার পরিবারের সবার সিদ্ধান্ত মোতাবেক আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে তার মেয়ে ফারজানা শারমিন পুতুলকে দেখতে চান। তিনি দলের সকল নেতাকর্মীদের পুতুলের পাশে থাকার আহবান জানান।
ভার্চ্যুয়ালি বক্তব্যে তিনি বলেন, আমার স্বামী প্রয়াত ফজলুর রহমান পটল যেমন আমৃত্যু আপনাদের সাথে থেকেছে। আমি বিশ্বাস করি উনার মেয়েও আমৃত্যু আপনাদের সাথে থাকবেন।
রবিবার (১৫ জুন) বিকেলে লালপুর শ্রী সুন্দরী পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে লালপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজনে অনুষ্ঠিত ঈদ পুনর্মিলনী ও জনসমাবেশে তিনি ভার্চ্যুয়ালি বক্তব্য দেন।
গোপালপুর পৌর বিএনপির সাবেক আহবায়ক নজরুল ইসলাম মোলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী, সাবেক মন্ত্রী মরহুম ফজলুর রহমান পটলের কন্যা বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মানবাধিকার বিষয়ক সদস্য, মিডিয়া সেলের সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ফারজানা শারমিন পুতুল বলেন, তারেক রহমানের নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানের স্বপ্ন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
এসময় প্রধান বক্তা ছিলেন, লালপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হারুনার রশিদ পাপ্পু।
প্রধান বক্তা হারুনর রশীদ পাপ্পু তার বক্তব্যে কবিতার ছন্দে বলেন, পিতার হ্যামিলনের বাঁশি এখন কন্যা পুতুলের হাতে। তিনি আরও বলেন “আজকের এই বিশাল জমায়েত প্রমাণ করে, লালপুরের মানুষ বিএনপির পতাকার নিচে ঐক্যবদ্ধ। যারা দিন-রাত পরিশ্রম করে এই অনুষ্ঠান সফল করেছেন, তারাই বিএনপির প্রকৃত শক্তি।” বিএনপি এখন আরও ঐক্যবদ্ধ, আরও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।”
অনুষ্ঠানজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ ও গণমানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণ, যা লালপুরের রাজনীতিতে নতুন বার্তা দেয় বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
উক্ত জনসমাবেশের মাঠ এক মহাসমাবেশে রূপ নেয়।