ঢাকা ১১:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

লালপুরে পরকীয়ায় ধরা; পৌর কাউন্সিলকে গণধোলাই!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:০১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ নভেম্বর ২০২১ ৩১০ বার পড়া হয়েছে
চ্যানেল এ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এস, ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টারঃ
নাটোরের লালপুরে পরকীয়ার অভিযোগে গোপালপুর পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাঈদ (৪৫) কে গোণধোলাই দিয়েছে স্থানীয়রা।
সে গোপালপুর বাজারের মৃত আমজাদ হোসেন নান্নু মিয়ার ছেলে।
মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ওই পৌরসভা এলাকার মহিষাখোলা গ্রামে এঘটনা ঘটে।
ওই গ্রামের এক গৃহবধূর সাথে পরকীয়ার সময় তাকে হাতেনাতে আটক করে স্থানীয়রা। ঘটনাস্থলে ওই কাউন্সিলকে স্থানীয়রা গণধোলাই দেয়। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে গোপালপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম মোলাম উপস্থিত থেকে স্থানীয়দের সাথে সমঝোতা করে এবং স্ট্যাম্পে মুচলেকা নিয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এবিষয়ে স্থানীয়রা জানান, সে দীর্ঘদিন যাবৎ গোপালপুর বাজারে নারীদের নিয়ে দেহ ব্যবসা করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করেন তার।
এবিষয়ে অভিযুক্ত পৌর কমিশনার আবু সাঈদ বলেন, আমাকে ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে মারপিট করা হয়েছে।
গোপালপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম মোলাম বলেন, এই পৌরসভার কাউন্সিলর আবু সাঈদ যে ঘটনা ঘটিয়েছে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।
এবিষয়ে গোপালপুর পৌরসভার মেয়র রোকসানা মোর্তজা লিলি বলেন, কাউন্সিলর আবু সাঈদের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

লালপুরে পরকীয়ায় ধরা; পৌর কাউন্সিলকে গণধোলাই!

আপডেট সময় : ১০:০১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ নভেম্বর ২০২১

এস, ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টারঃ
নাটোরের লালপুরে পরকীয়ার অভিযোগে গোপালপুর পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু সাঈদ (৪৫) কে গোণধোলাই দিয়েছে স্থানীয়রা।
সে গোপালপুর বাজারের মৃত আমজাদ হোসেন নান্নু মিয়ার ছেলে।
মঙ্গলবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ওই পৌরসভা এলাকার মহিষাখোলা গ্রামে এঘটনা ঘটে।
ওই গ্রামের এক গৃহবধূর সাথে পরকীয়ার সময় তাকে হাতেনাতে আটক করে স্থানীয়রা। ঘটনাস্থলে ওই কাউন্সিলকে স্থানীয়রা গণধোলাই দেয়। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে গোপালপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম মোলাম উপস্থিত থেকে স্থানীয়দের সাথে সমঝোতা করে এবং স্ট্যাম্পে মুচলেকা নিয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এবিষয়ে স্থানীয়রা জানান, সে দীর্ঘদিন যাবৎ গোপালপুর বাজারে নারীদের নিয়ে দেহ ব্যবসা করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করেন তার।
এবিষয়ে অভিযুক্ত পৌর কমিশনার আবু সাঈদ বলেন, আমাকে ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে মারপিট করা হয়েছে।
গোপালপুর পৌর বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম মোলাম বলেন, এই পৌরসভার কাউন্সিলর আবু সাঈদ যে ঘটনা ঘটিয়েছে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক।
এবিষয়ে গোপালপুর পৌরসভার মেয়র রোকসানা মোর্তজা লিলি বলেন, কাউন্সিলর আবু সাঈদের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে চাই না।