ঢাকা ০৬:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
নাটোরে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুটি পুড়িয়ে হত্যা মামলার এজাহার দাখিল নলডাঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনে গ্রামবাসির মানববন্ধন জনগণ নির্বাচন ও ক্ষমতার পালাবদলের জন্য গণঅদ্ভুত্থানে অংশ নেয়নি- উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ শেরপুরে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের সৌজন্য সাক্ষাৎ ছাত্র আন্দোলনে আহত ও নিহতদের রাষ্ট্র্রীয় স্বিকৃতির দাবি সমন্বয়ক মাহিন’র বাগাতিপাড়ায় ২/৩ দিনের টানা বৃষ্টিতে স্থবির জনজীবন; ১৬ ঘন্টার লোডশেডিংয়ে দূর্ভোগ রাজশাহীতে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে ধর্মীয় শোভাযাত্রা রাজশাহীর বাগমারার সাবেক এমপি ইঞ্জি: এনামুল হক ঢাকায় গ্রেপ্তার দ্বিতীয় বারের মতো বন্ধ করা হলো কাপ্তাই বাঁধের স্পীলওয়ের ১৬টি গেইট রাজশাহীতে আদিবাসী নারীকে গ/লা/কে/টে হ-ত্যা

রোজার শুরুতেই রাজশাহীতে বাড়লো ফলের দাম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:০৩:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২ ৩১ বার পড়া হয়েছে
চ্যানেল এ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

রোজার শুরুতেই রাজশাহীতে বাড়লো ফলের দাম

এম এম মামুন, রাজশাহী ব্যুরো:
রোজার শুরুতেই রাজশাহীর বাজারের সব ধরনের ফলের দাম বেড়ে গেছে। গতকাল সোমবার নগরীর সাহেববাজার, কোর্টবাজার ও শালবাগান বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের কিনতে হয়েছে বেশি দামে। তাই বিক্রিও করছেন বেশি দামে।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি ফলের দাম ১০-৫০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

যেমন তরমুজের দাম গত শনিবার ছিলো ৩৫-৪০ টাকা কেজি। রোজার প্রথম দিনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫-৫০ টাকা কেজিতে। আপেল ১৮০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকা, বাসপাতি ২১০ থেকে বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ২২০-২৪০ টাকায়। খেজুর গত বছরের তুলনায় এবার কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ৪০-৫০টাকা। রোববার সাহেববাজারে ১৮০-৭৫০ কেজি দরে খেজুর বিক্রি করতে দেখা যায়।

শুধু তাই নয়, কমলা ২০০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকায়। মালটা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি দরে। বেদানা ৩০০ থেকে বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৪০০ টাকা কেজি দরে।
সাহেববাজারের ফল ব্যবসায়ী রাব্বি বলেন, কয়েকদিন ধরে তাদের ফল কিনতে হচ্ছে আগের চেয়ে বেশি দামে। তাই বাধ্য হয়ে তাদেরও একটু বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। তরমুজ বিক্রেতারা জানান, হঠাৎ করে শনিবার তরমুজের নতুন চালানে মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের বর্ধিত মূল্যে বিক্রি করতে হচ্ছে।

সাহেববাজারে ফল ক্রেতা মোঃ পলাশ বলেন, সারাদিন রোজা রাখার পরে তো আর ডাল ভাত খেয়ে ইফতার করা যায় না। তাই পরিবারের সদস্যদের জন্য একটু ফল নিতে এসে আহম্মক সেজে গেছেন। প্রতিটি ফলের মূল্য ২০-৫০ টাকা কেজিতে বেড়ে গেছে। কর্তৃপক্ষের বাজার মনিটরিং করা দরকার।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

রোজার শুরুতেই রাজশাহীতে বাড়লো ফলের দাম

আপডেট সময় : ১০:০৩:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২

রোজার শুরুতেই রাজশাহীতে বাড়লো ফলের দাম

এম এম মামুন, রাজশাহী ব্যুরো:
রোজার শুরুতেই রাজশাহীর বাজারের সব ধরনের ফলের দাম বেড়ে গেছে। গতকাল সোমবার নগরীর সাহেববাজার, কোর্টবাজার ও শালবাগান বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। এ নিয়ে সাধারণ মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের কিনতে হয়েছে বেশি দামে। তাই বিক্রিও করছেন বেশি দামে।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি ফলের দাম ১০-৫০ টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।

যেমন তরমুজের দাম গত শনিবার ছিলো ৩৫-৪০ টাকা কেজি। রোজার প্রথম দিনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫-৫০ টাকা কেজিতে। আপেল ১৮০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকা, বাসপাতি ২১০ থেকে বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ২২০-২৪০ টাকায়। খেজুর গত বছরের তুলনায় এবার কেজি প্রতি দাম বেড়েছে ৪০-৫০টাকা। রোববার সাহেববাজারে ১৮০-৭৫০ কেজি দরে খেজুর বিক্রি করতে দেখা যায়।

শুধু তাই নয়, কমলা ২০০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকায়। মালটা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি দরে। বেদানা ৩০০ থেকে বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৫০-৪০০ টাকা কেজি দরে।
সাহেববাজারের ফল ব্যবসায়ী রাব্বি বলেন, কয়েকদিন ধরে তাদের ফল কিনতে হচ্ছে আগের চেয়ে বেশি দামে। তাই বাধ্য হয়ে তাদেরও একটু বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। তরমুজ বিক্রেতারা জানান, হঠাৎ করে শনিবার তরমুজের নতুন চালানে মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের বর্ধিত মূল্যে বিক্রি করতে হচ্ছে।

সাহেববাজারে ফল ক্রেতা মোঃ পলাশ বলেন, সারাদিন রোজা রাখার পরে তো আর ডাল ভাত খেয়ে ইফতার করা যায় না। তাই পরিবারের সদস্যদের জন্য একটু ফল নিতে এসে আহম্মক সেজে গেছেন। প্রতিটি ফলের মূল্য ২০-৫০ টাকা কেজিতে বেড়ে গেছে। কর্তৃপক্ষের বাজার মনিটরিং করা দরকার।