ঢাকা ০১:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শেরপুর সরকারী মহিলা কলেজ ছাত্রী-শিক্ষকের অ/নৈ/তি/ক প্রেম রাজশাহীতে ছাত্রকে শাসন করায় স্কুলে সিসি ক্যামেরাসহ জিনিসপত্র ভাংচুর, শিক্ষককে লাঞ্ছিত গোদাগাড়ীতে ব্র্যাকের অগ্নি প্রকল্পের সার্ভিস ম্যাপিং শেয়ারিং সভা বাগাতিপাড়ায় সাপের কামড়ে যুবকের মৃত্যু নাটোরে নিজের শিশু সন্তানকে আছড়ে হ/ত্যা করেছে পা-ষ-ণ্ড বাবা রাজশাহী হাসপাতালে একসঙ্গে পাঁচ পুত্র সন্তানের জন্ম দিলেন এক মা রাজশাহীতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ হত্যার ঘটনায় মামলা ধামইরহাটে ইসলামী যুব কল্যাণ পরিষদ দূর্গাপুর শাখা কার্যালয় এর শুভ উদ্বোধন ও সুধী সমাবেশ নাটোরে কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের উপস্থিতিতেই শিক্ষার্থীদের দু’গ্রুপের হাতাহাতি, সমাবেশ মঞ্চ ভাংচুর রাজশাহী নগরীতে দৃষ্টিনন্দন ছয়টি ফুটওভার ব্রিজের উদ্বোধন

রাণীনগরে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রার্থীসহ আহত-৮

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৩৭:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১ ২৩৭ বার পড়া হয়েছে
চ্যানেল এ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

নওগাঁ প্রতিনিধিঃ
নওগাঁর রাণীনগরে মেম্বার প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আজাদুল ইসলাম (৪১) নামে এক প্রার্থীসহ উভয় পক্ষের ৮জন আহত হয়েছে। আহতদের নওগাঁ ও আদমদীঘি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাতে উপজেলার পারইল ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের কামতা গ্রামে।
আহত প্রার্থী আজাদুল ইসলাম জানান, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পারইল ইউনিয়নে ৯ নং ওয়ার্ডে মেম্বার (সাধারণ সদস্য) পদে ফুটবল প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সোমবার বিকেলে আমরা কর্মী-সমর্থক নিয়ে পুরো ওয়ার্ডে একটি মিছিল বের করি। তিনি দাবি করে বলেন, মিছিল শেষে রাত অনুমান সাড়ে ৯টায় কামতা গ্রামে মসজিদের সামনে পৌছলে প্রতিদ্বন্দ্বি মোরগ প্রতিকের মেম্বার প্রার্থী মিজানুর রহমান ও তার সমর্থকরা হামলা চালায়। এতে প্রার্থী আজাদুল এবং তার সমর্থক কামতা গ্রামের জসিম উদ্দীনের ছেলে ইয়াছিন আলী (৫২), মিজানুর রহমানের ছেলে ইয়াদুল (২৩), রফিকুলের ছেলে সাফি (২৪) ও আহসান আলীর ছেলে জামিল হোসেন (৩৫) আহত হয়। আহতদের রাতেই নওগাঁ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী মিজানুর রহমান জানান, আমার কর্মী সমর্থকরাও মিছিল শেষ করলে আজাদুল ও তার লোকজন আমাদের উপর হামলা চালিয়ে মারপিট করেছে। এতে কামতা গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে আমার কর্মী-সমর্থক ইয়াছিন(৫৫), খলিলুরের ছেলে মোহাম্মদ আলী (৫২) ও আক্কাছ আলীর ছেলে সিদ্দিকুর রহমান (৬০) আহত হয়েছে। আহতদের রাতেই আদমদীঘি হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ীতে এসেছে।
রাণীনগর থানার ওসি মোঃ শাহিন আকন্দ বলেন, এঘটনায় এক পক্ষের নিকট থেকে একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

রাণীনগরে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রার্থীসহ আহত-৮

আপডেট সময় : ০৪:৩৭:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ নভেম্বর ২০২১

নওগাঁ প্রতিনিধিঃ
নওগাঁর রাণীনগরে মেম্বার প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আজাদুল ইসলাম (৪১) নামে এক প্রার্থীসহ উভয় পক্ষের ৮জন আহত হয়েছে। আহতদের নওগাঁ ও আদমদীঘি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাতে উপজেলার পারইল ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের কামতা গ্রামে।
আহত প্রার্থী আজাদুল ইসলাম জানান, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পারইল ইউনিয়নে ৯ নং ওয়ার্ডে মেম্বার (সাধারণ সদস্য) পদে ফুটবল প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সোমবার বিকেলে আমরা কর্মী-সমর্থক নিয়ে পুরো ওয়ার্ডে একটি মিছিল বের করি। তিনি দাবি করে বলেন, মিছিল শেষে রাত অনুমান সাড়ে ৯টায় কামতা গ্রামে মসজিদের সামনে পৌছলে প্রতিদ্বন্দ্বি মোরগ প্রতিকের মেম্বার প্রার্থী মিজানুর রহমান ও তার সমর্থকরা হামলা চালায়। এতে প্রার্থী আজাদুল এবং তার সমর্থক কামতা গ্রামের জসিম উদ্দীনের ছেলে ইয়াছিন আলী (৫২), মিজানুর রহমানের ছেলে ইয়াদুল (২৩), রফিকুলের ছেলে সাফি (২৪) ও আহসান আলীর ছেলে জামিল হোসেন (৩৫) আহত হয়। আহতদের রাতেই নওগাঁ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী মিজানুর রহমান জানান, আমার কর্মী সমর্থকরাও মিছিল শেষ করলে আজাদুল ও তার লোকজন আমাদের উপর হামলা চালিয়ে মারপিট করেছে। এতে কামতা গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে আমার কর্মী-সমর্থক ইয়াছিন(৫৫), খলিলুরের ছেলে মোহাম্মদ আলী (৫২) ও আক্কাছ আলীর ছেলে সিদ্দিকুর রহমান (৬০) আহত হয়েছে। আহতদের রাতেই আদমদীঘি হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ীতে এসেছে।
রাণীনগর থানার ওসি মোঃ শাহিন আকন্দ বলেন, এঘটনায় এক পক্ষের নিকট থেকে একটি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।