ঢাকা ০৭:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাগাতিপাড়ায় দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে অবসরে গেলেন খোরশেদ

বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০১:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫ ১৯২ বার পড়া হয়েছে

collected

চ্যানেল এ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাগাতিপাড়ায় দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে অবসরে গেলেন খোরশেদ

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় তমালতলা কৃষি ও কারিগরি ডিগ্রী কলেজের স্টোর কিপার খোরশেদ আলম দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে অবসর গ্রহন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এ উপলক্ষে তাকে কলেজ কর্তৃপক্ষ অবসরজনিত এক সংবর্ধণা দিয়েছে।

সূত্রে জানা গেছে, এলাকার কৃষি ও কারিগরি শিক্ষাসহ সাধারন শিক্ষায় এগিয়ে নিতে ১৯৯৪ সালে বিদ্যাপীঠটি স্থাপিত হয়। সেসময় খোরশেদ আলমের পরিবারের পক্ষ থেকে জমিও দান করা হয়। পরে ১৯৯৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর ওই কলেজে তিনি স্টোর কিপার পদে চাকরি নেন। দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে এ বছর ১৪ জানুয়ারি তিনি অবসর গ্রহন করেন। বৃহস্পতিবার তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় সংবর্ধণা ও উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই ছেলের বাবা। তার বড় ছেলে হুমায়ুন কবীর চক্ষু বিষয়ে অপ্টোমেট্টিস (ডি-অক্স ইন্ডিয়া) হিসেবে এবং ছোট ছেলে তবিবুর রহমান একটি প্রাইভেট ব্যাংকে কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বাগাতিপাড়ায় দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে অবসরে গেলেন খোরশেদ

আপডেট সময় : ০১:৩৯:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

বাগাতিপাড়ায় দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে অবসরে গেলেন খোরশেদ

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় তমালতলা কৃষি ও কারিগরি ডিগ্রী কলেজের স্টোর কিপার খোরশেদ আলম দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে অবসর গ্রহন করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এ উপলক্ষে তাকে কলেজ কর্তৃপক্ষ অবসরজনিত এক সংবর্ধণা দিয়েছে।

সূত্রে জানা গেছে, এলাকার কৃষি ও কারিগরি শিক্ষাসহ সাধারন শিক্ষায় এগিয়ে নিতে ১৯৯৪ সালে বিদ্যাপীঠটি স্থাপিত হয়। সেসময় খোরশেদ আলমের পরিবারের পক্ষ থেকে জমিও দান করা হয়। পরে ১৯৯৭ সালের ৩০ ডিসেম্বর ওই কলেজে তিনি স্টোর কিপার পদে চাকরি নেন। দীর্ঘ কর্মময় জীবন শেষে এ বছর ১৪ জানুয়ারি তিনি অবসর গ্রহন করেন। বৃহস্পতিবার তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় সংবর্ধণা ও উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়।

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি দুই ছেলের বাবা। তার বড় ছেলে হুমায়ুন কবীর চক্ষু বিষয়ে অপ্টোমেট্টিস (ডি-অক্স ইন্ডিয়া) হিসেবে এবং ছোট ছেলে তবিবুর রহমান একটি প্রাইভেট ব্যাংকে কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।