নলডাঙ্গার বারনই নদীতে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

- আপডেট সময় : ০৯:৫৯:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫ ২০১ বার পড়া হয়েছে
নলডাঙ্গার বারনই নদীতে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নাটোরের নলডাঙ্গার বারনই নদীতে গোসলে নেমে নিঁখোজের ১৭ ঘন্টার পর রিমি খাতুন নামের আট বছরের এক শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। শুক্রবার (১৬ মে) সকাল ৯ টার দিকে উপজেলার ভূষণগাছা এলাকায় নদীতে ভেসে উঠলে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় মরদেহটি উদ্ধার করে ডুবুরি।
এর আগে উপজেলার পিপরুল সেন্টার এলাকায় নানীর বাড়িতে বেড়াতে এসে বৃস্পতিবার (১৫ মে) বিকাল ৩ টার দিকে নানীর সাথে রিমি খাতুন বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিখোঁজ হয়। নিহত রিমি খাতু্ন ওই এলাকার হাজি সাইফুল ইসলামের নাতনী ও একই উপজেলার বাসুদেবপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের মেয়ে।
রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল বৃস্পতিবার রাত পযন্ত অভিযান চালিয়ে সন্ধান পায়নি। তুনরিমি খা (০৮) উপজেলার ও পিপরুল সেন্টার এলাকার
নলডাঙ্গা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বৃস্পতিবার উপজেলার পিপরুল সেন্টার এলাকায় নানার মুদি দোকানে হালখাতা অনুষ্ঠানে দাওয়াত খেতে নানা সাইফুলের বাড়িতে মায়ের সাথে বেড়াতে আসে নাতী রিমি খাতুন। ঘটনার দিন বিকাল ৩ টার দিকে নানীর সাথে বাড়ির পাশে পিপরুল এলাকায় বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিঁখোজ হয় রিমি। পরে নলডাঙ্গা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস খবর দেয় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে নলডাঙ্গা উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল এসে গভীর রাত পর্যন্ত খোঁজাখুজি করেও রিমির কোন সন্ধান করতে পারেননি তারা।
পরে শুক্রবার সকাল ৯ টার দিকে ঘটনাস্থলের এক কিলোমিটার দূরে ভূষণগাছা এলাকায় নদীতে শিশু রিমি খাতুনের ভাসমান মরদেহ ভেসে উঠে। পরে স্থানীয়দের সহতায় রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল রিমি খাতুনের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে পরিবারে কাছে হস্তান্তর করেন।
৮ বছরের শিশু রিমি খাতুনের ভাসমান মরদেহ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নলডাঙ্গা উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের লিডার হাবিবুর রহমান।