ঢাকা ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঠাকুরগাঁওয়ে দলিল লেখক সমিতির বিরুদ্ধে বছরে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রাজশাহীতে দেশী গরু ভারতীয় বলে আটক, বিজিবির সামনে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ রাবির শিক্ষক-ছাত্রীর বহিষ্কারসহ পাঁচ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন, মামলা করলেন শিক্ষক রাণীশংকৈলে বজ্রপাতের সময় হার্টস্টকে এক কৃষকের মৃত্যু পরিবেশ সংরক্ষণ করতে কি গাছ লাগানো যায় তা গবেষণা করতে হবে- পঞ্চগড় ডিসি নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রত্যাহারসহ চার দফা দাবিতে রাবিতে ছাত্রীসংস্থার মানববন্ধন রাজশাহীর বাগমারায় আসামি ছিনিয়ে নিয়ে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২ ঠাকুরগাঁওয়ের রুহিয়ায় রেললাইন নয়, এ যেনো লাল গালিচা ঝিনাইগাতীতে বিদেশী মদ সহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে মদ সহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

ঝিনাইগাতীতে মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক, শেরপুর প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৫:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪ ৯০ বার পড়া হয়েছে

collected

চ্যানেল এ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঝিনাইগাতীতে মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান

স্থানীয় জনসাধারণ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের টেকনিশিয়ানদের মতামতে ভিত্তিতে মহারশি নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সচিব নাজমুল আহসান। শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন,”আমি এসেছি শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় যে বাঁধগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা দেখার জন্য”। স্থানীয়দের মতামত জানলাম। স্থানীয়দের মতামত এবং আমাদের টেকনিশিয়ানদের মতামত নিয়ে এই নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে।

এসময় পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনায়েত উল্লাহ, প্রধান প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান, জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান,নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান খাঁন,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল,সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: এ.টি.এম ফয়জুর রাজ্জাক আকন্দ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিবুল ইসলাম সহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ, গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা আকস্মিক পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ সহ ঝিনাইগাতী, নকলা, নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলা সহ প্লাবিত হয় প্রায় পুরো জেলা। রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী, রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ,পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঝিনাইগাতীতে মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান

আপডেট সময় : ০৮:৪৫:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪

ঝিনাইগাতীতে মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান

স্থানীয় জনসাধারণ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের টেকনিশিয়ানদের মতামতে ভিত্তিতে মহারশি নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সচিব নাজমুল আহসান। শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন,”আমি এসেছি শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় যে বাঁধগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা দেখার জন্য”। স্থানীয়দের মতামত জানলাম। স্থানীয়দের মতামত এবং আমাদের টেকনিশিয়ানদের মতামত নিয়ে এই নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে।

এসময় পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনায়েত উল্লাহ, প্রধান প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান, জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান,নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান খাঁন,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল,সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: এ.টি.এম ফয়জুর রাজ্জাক আকন্দ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিবুল ইসলাম সহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ, গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা আকস্মিক পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ সহ ঝিনাইগাতী, নকলা, নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলা সহ প্লাবিত হয় প্রায় পুরো জেলা। রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী, রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ,পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।