ঢাকা ০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাণীশংকৈলে সমাজসেবার পুনর্বাসনে পাল্টে গেছে ভিক্ষুকদের জীবন প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে পঞ্চগড় কালেক্টর স্কুল জয়ী মান্দায় ইউএনওর অফিসের সামনে দোকান বসিয়ে কৃষকের প্রতিবাদ রাণীশংকৈলে ডেভিল হান্ট অপারেশনে গ্রেফতার দুই গুলশানের বিলাসবহুল ভবনের বাসিন্দাদের তালিকায় টিউলিপের নাম পঞ্চগড়ে ২৪ টি দোকানে ঝুলছে তালা হতাশ ব্যবসায়ীরা গোদাগাড়ীতে ভাষার মাসে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও পুরুষ্কার বিতরণ রাজশাহীতে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু বাগাতিপাড়ায় আ’লীগকে সংগঠিত করার অভিযোগে ইউপি চেয়ারম্যানের কার্যালয় ভাংচুর রাণীনগরে নতুন স্কুল প্রতিষ্ঠায় মতবিনিময় সভা

এনার্জি গ্লোব ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড পেল হুয়াওয়ে!

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:১১:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ২৭৯ বার পড়া হয়েছে

হুয়াওয়ে পেল এনার্জি গ্লোব ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড

চ্যানেল এ নিউজ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এনার্জি গ্লোব ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড পেল হুয়াওয়ে!

আল-আমিন, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ বিষয়ক পুরস্কার ‘দ্য এনার্জি গ্লোব ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছে হুয়াওয়ে। স্বাশ্রয়ী শক্তি, স্থায়িত্ব এবং নবায়নযোগ্য উৎসের ওপর নির্ভরশীল প্রকল্পগুলোকে এই পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি দেয়া হয়। এনার্জি গ্লোব ফাউন্ডেশন, ইউনাইটেড নেশনস ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন এবং অস্ট্রিয়ান ফেডারেল ইকোনমিক চেম্বারসহ বিভিন্ন সংস্থার একটি প্যানেল এই পুরস্কারটি প্রদান করে।

ইয়ানচেং লো-কার্বন অ্যান্ড স্মার্ট এনার্জি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক প্রকল্পের জন্য হুয়াওয়েকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে। হুয়াওয়ে এবং ইয়ানচেং পাওয়ার সাপ্লাই কোম্পানি অফ স্টেট গ্রিড জিয়াংসু এই প্রকল্প যৌথভাবে তৈরি করেছে।

সারা বিশ্বের ১৮০টি দেশ থেকে দুই হাজারেরও বেশি প্রকল্পের মধ্যে এই প্রকল্পকে পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হয়। নেট-জিরো কার্বন ইন্টেলিজেন্ট ক্যাম্পাস প্রকল্প নামে পরিচিত এই প্রকল্পটি পঁচাশি শতাংশ নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপন্ন করতে সক্ষম। প্রচলিত থার্মাল প্রকল্পের সমতুল্য বিদ্যুৎ উৎপাদন করলে এটি বছরে ত্রিশ লক্ষ কিলোওয়াট-ঘন্টা শক্তি সংরক্ষণ করে এবং পাঁচ হাজার ছয়শ টন কার্বন নির্গমন হ্রাস করে।

এই পুরস্কারের পাশাপাশি হুয়াওয়ে প্রকল্পটির জন্য ওয়ার্ল্ড সামিট ইনফরমেশন সোসাইটি ২০২২-এর চ্যাম্পিয়নের পুরস্কারও অর্জন করেছে। প্রকল্পটির পাঁচটি মূল ভিত্তি রয়েছে-নেট-জিরো কার্বন শক্তি সরবরাহ, বহুমাত্রিক শক্তির সমন্বয়, সর্বোচ্চ শক্তি ব্যবহারের দক্ষতা, ডিজিটাল সক্ষমতা এবং বহুদেশীয় উদ্ভাবন। নবায়নযোগ্য শক্তি, কেন্দ্রীভূত এবং ডিজিটাল সরবরাহ ব্যবস্থা, হাইড্রোজেন এবং শক্তি সঞ্চয় ব্যবস্থা এই প্রকল্পের উদ্ভাবনী প্রক্রিয়ায় যুক্ত করা হয়েছে। শক্তি উৎপাদন, কার্বন নিঃসরণ রোধ এবং ডিজিটাল ইন্টিগ্রেশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইন্টারনেট অফ থিংস ও ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারের মাধ্যমে হুয়াওয়ে একটি ত্রি-মাত্রিক ব্যবস্থা তৈরি করেছে, যা টেকসই এবং কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।

প্রকল্পটি টিথ্রি ট্রান্সফরমেশন মডেল ও নেট-জিরো কার্বন ইন্টেলিজেন্ট এনার্জি সিস্টেম প্রয়োগ করেছে। কার্বন ভারসাম্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি ও কার্বন-নিরপেক্ষ হওয়ার লক্ষ্য অর্জনে বিভিন্ন দেশকে এই ধরণের প্রযুক্তি সহযোগিতা করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এনার্জি গ্লোব ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড পেল হুয়াওয়ে!

আপডেট সময় : ০৪:১১:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

এনার্জি গ্লোব ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড পেল হুয়াওয়ে!

আল-আমিন, বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ বিষয়ক পুরস্কার ‘দ্য এনার্জি গ্লোব ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছে হুয়াওয়ে। স্বাশ্রয়ী শক্তি, স্থায়িত্ব এবং নবায়নযোগ্য উৎসের ওপর নির্ভরশীল প্রকল্পগুলোকে এই পুরস্কারের মাধ্যমে স্বীকৃতি দেয়া হয়। এনার্জি গ্লোব ফাউন্ডেশন, ইউনাইটেড নেশনস ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন এবং অস্ট্রিয়ান ফেডারেল ইকোনমিক চেম্বারসহ বিভিন্ন সংস্থার একটি প্যানেল এই পুরস্কারটি প্রদান করে।

ইয়ানচেং লো-কার্বন অ্যান্ড স্মার্ট এনার্জি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক প্রকল্পের জন্য হুয়াওয়েকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে। হুয়াওয়ে এবং ইয়ানচেং পাওয়ার সাপ্লাই কোম্পানি অফ স্টেট গ্রিড জিয়াংসু এই প্রকল্প যৌথভাবে তৈরি করেছে।

সারা বিশ্বের ১৮০টি দেশ থেকে দুই হাজারেরও বেশি প্রকল্পের মধ্যে এই প্রকল্পকে পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হয়। নেট-জিরো কার্বন ইন্টেলিজেন্ট ক্যাম্পাস প্রকল্প নামে পরিচিত এই প্রকল্পটি পঁচাশি শতাংশ নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপন্ন করতে সক্ষম। প্রচলিত থার্মাল প্রকল্পের সমতুল্য বিদ্যুৎ উৎপাদন করলে এটি বছরে ত্রিশ লক্ষ কিলোওয়াট-ঘন্টা শক্তি সংরক্ষণ করে এবং পাঁচ হাজার ছয়শ টন কার্বন নির্গমন হ্রাস করে।

এই পুরস্কারের পাশাপাশি হুয়াওয়ে প্রকল্পটির জন্য ওয়ার্ল্ড সামিট ইনফরমেশন সোসাইটি ২০২২-এর চ্যাম্পিয়নের পুরস্কারও অর্জন করেছে। প্রকল্পটির পাঁচটি মূল ভিত্তি রয়েছে-নেট-জিরো কার্বন শক্তি সরবরাহ, বহুমাত্রিক শক্তির সমন্বয়, সর্বোচ্চ শক্তি ব্যবহারের দক্ষতা, ডিজিটাল সক্ষমতা এবং বহুদেশীয় উদ্ভাবন। নবায়নযোগ্য শক্তি, কেন্দ্রীভূত এবং ডিজিটাল সরবরাহ ব্যবস্থা, হাইড্রোজেন এবং শক্তি সঞ্চয় ব্যবস্থা এই প্রকল্পের উদ্ভাবনী প্রক্রিয়ায় যুক্ত করা হয়েছে। শক্তি উৎপাদন, কার্বন নিঃসরণ রোধ এবং ডিজিটাল ইন্টিগ্রেশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইন্টারনেট অফ থিংস ও ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারের মাধ্যমে হুয়াওয়ে একটি ত্রি-মাত্রিক ব্যবস্থা তৈরি করেছে, যা টেকসই এবং কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।

প্রকল্পটি টিথ্রি ট্রান্সফরমেশন মডেল ও নেট-জিরো কার্বন ইন্টেলিজেন্ট এনার্জি সিস্টেম প্রয়োগ করেছে। কার্বন ভারসাম্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি ও কার্বন-নিরপেক্ষ হওয়ার লক্ষ্য অর্জনে বিভিন্ন দেশকে এই ধরণের প্রযুক্তি সহযোগিতা করবে।